Glaucoma Symptoms : অবহেলা করলে অন্ধত্বের ঝুঁকি!!

Glaucoma Symptoms : অবহেলা করলে অন্ধত্বের ঝুঁকি!!

0
67

গ্লুকোমা, “চোখের নীরব ঘাতক” নামে পরিচিত, চোখের একটি প্রগতিশীল রোগ যা দৃষ্টিশক্তি হ্রাস এবং অন্ধত্বের দিকে ধাবিত করে। দুঃখজনকভাবে, অনেক রোগী প্রাথমিক পর্যায়ে তেমন কোন লক্ষণ অনুভব করে না, যার ফলে রোগ নির্ণয় বিলম্বিত হয়।

কিছু সাধারণ লক্ষণ(Glaucoma Symptoms) :

  • চোখের প্রেশার বৃদ্ধি: এটি গ্লুকোমার মূল কারণ, তবে অনেকেই এটি অনুভব করেন না।
  • দৃষ্টি ক্ষেত্রে পরিবর্তন: “টানেল দৃষ্টি” (পরিধি দৃষ্টি হ্রাস) এবং “ঝাপসা দৃষ্টি” লক্ষণীয় হতে পারে।
  • চোখের ব্যথা: তীব্র, ঠোঁট-ঠোঁট করার মত ব্যথা, মাথাব্যথার সাথে যুক্ত হতে পারে।
  • বমি বমি ভাব: চোখের প্রেশার বৃদ্ধির সাথে বমি বমি ভাব ও বমি হতে পারে।
  • আলোর প্রতি সংবেদনশীলতা: উজ্জ্বল আলোতে অস্বস্তি, চোখ জ্বালাপোড়া, ঝলকানি অনুভূত হতে পারে।
  • চোখ লালভাব: চোখের সাদা অংশে লালভাব দেখা যেতে পারে।

লক্ষণ উপেক্ষা করলে(Glaucoma Symptoms):

  • চোখের চাপ বৃদ্ধি: এটি গ্লুকোমার মূল কারণ, তবে অনেকেই এটি অনুভব করেন না।
  • দৃষ্টি ক্ষেত্রে পরিবর্তন: “টানেল দৃষ্টি” (পরিধি দৃষ্টি হ্রাস) এবং “ঝাপসা দৃষ্টি” লক্ষণীয় হতে পারে।
  • চোখের ব্যথা: তীব্র, ঠোঁট-ঠোঁট করার মত ব্যথা, মাথাব্যথার সাথে যুক্ত হতে পারে।
  • বমি বমি ভাব: চোখের প্রেশার বৃদ্ধির সাথে বমি বমি ভাব ও বমি হতে পারে।
  • আলোর প্রতি সংবেদনশীলতা: উজ্জ্বল আলোতে অস্বস্তি, চোখ জ্বালাপোড়া, ঝলকানি অনুভূত হতে পারে।
  • চোখ লালভাব: চোখের সাদা অংশে লালভাব দেখা যেতে পারে।

কারণ :

  • চোখের চাপ বৃদ্ধি: অপটিক স্নায়ুর ক্ষতি করে।
  • অপটিক স্নায়ু ক্ষতি: চোখের পিছন থেকে মস্তিষ্কে তথ্য বহন করে।
  • পারিবারিক ইতিহাস: গ্লুকোমার পারিবারিক ইতিহাস থাকলে ঝুঁকি বেড়ে যায়।
  • বয়স: 40 বছরের বেশি বয়সীদের ঝুঁকি বেশি।
  • ডায়াবেটিস: ডায়াবেটিস রোগীদের গ্লুকোমার ঝুঁকি বেশি।
  • উচ্চ রক্তচাপ: উচ্চ রক্তচাপ রোগীদের গ্লুকোমার ঝুঁকি বেশি।
প্রতিরোধ সতর্কতা :
  • নিয়মিত চোখ পরীক্ষা: ৪০ বছরের বেশি বয়সীদের, পারিবারিক ইতিহাস থাকলে, বা ডায়াবেটিস/উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্তদের নিয়মিত চোখ পরীক্ষা করা উচিত।
  • চোখের চাপ পরীক্ষা: চোখের চাপ পরীক্ষা গ্লুকোমার প্রাথমিক সনাক্তকরণে গুরুত্বপূর্ণ।
  • চিকিৎসকের পরামর্শ: লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত চক্ষু বিশেষজ্ঞের সাথে যোগাযোগ করুন।
চিকিৎসার বিকল্পগুলি :
  • ওষুধ: চোখের ফোঁটা, জেল বা ট্যাবলেটের মাধ্যমে ওষুধ প্রদান করা হয়।
  • লেজার থেরাপি: চোখের অভ্যন্তরীণ তরল নিষ্কাশন উন্নত করতে লেজার ব্যবহার করা হয়।
  • শল্যচিকিৎসা: ঔষধ ও লেজার থেরাপি ব্যর্থ হলে শল্যচিকিৎসা প্রয়োজন হতে পারে।
মনে রাখবেন :
  • গ্লুকোমার চিকিৎসা সম্ভব, তবে প্রাথমিক সনাক্তকরণ ও চিকিৎসা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
  • লক্ষণগুলি উপেক্ষা করলে অন্ধত্বের ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়।
  • নিয়মিত চোখ পরীক্ষা ও সচেতনতার মাধ্যমে গ্লুকোমার বিরুদ্ধে লড়াই করা সম্ভব।

Read More – CLICK HERE

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here