National Safety Day : কেন পালন করা হয় জাতীয় নিরাপত্তা দিবস ? কোন কারণে বিশেষ ?

National Safety Day: কেন পালন করা হয় জাতীয় নিরাপত্তা দিবস ? কোন কারণে বিশেষ ?

1
136

প্রতি বছর ৪ঠা মার্চ আমরা ‘জাতীয় নিরাপত্তা দিবস'(National Safety Day)পালন করি। এই দিনটি আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি আমাদের স্বাধীনতা, জাতীয় ঐক্য ও নিরাপত্তার প্রতীক।

ঐতিহাসিক তাৎপর্য :

১৯৭১ সালের ৪ঠা মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীন বাংলা ঘোষণা করেন। ঐতিহাসিক এই ঘোষণার মাধ্যমে তিনি বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতার যুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন। জাতীয় নিরাপত্তা দিবস পালনের মাধ্যমে আমরা ঐ ঐতিহাসিক মুহূর্তের স্মরণ করি এবং বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করি।

কারণসমূহ (National Safety Day):

  • ঐতিহাসিক তাৎপর্য: ১৯৭১ সালের ৪ঠা মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীন বাংলা ঘোষণা করেন। জাতীয় নিরাপত্তা দিবস পালনের মাধ্যমে আমরা ঐ ঐতিহাসিক মুহূর্তের স্মরণ করি এবং বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করি।
  • স্বাধীনতার মূল্য: জাতীয় নিরাপত্তা দিবস আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, স্বাধীনতা সহজে অর্জিত হয়নি। এর জন্য অসংখ্য মানুষ তাদের জীবন দিয়েছেন।
  • জাতীয় ঐক্য: জাতীয় নিরাপত্তা আমাদের জাতীয় ঐক্য ও সংহতির প্রতীক। আমাদের সকলের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টার মাধ্যমেই আমরা জাতিকে নিরাপদ রাখতে পারি।
  • সচেতনতা বৃদ্ধি: জাতীয় নিরাপত্তা দিবস আমাদের জাতীয় নিরাপত্তার বিভিন্ন দিক সম্পর্কে সচেতন করে তোলে।
  • প্রস্তুতি সতর্কতা: যেকোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ, সন্ত্রাসবাদ, মহামারী ইত্যাদির মুখোমুখি হতে প্রস্তুতি নেওয়া এবং সতর্ক থাকার বার্তা দেয়।

বিশেষত্ব :

  • সামরিক বাহিনীর ভূমিকা: জাতীয় নিরাপত্তা দিবসে আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর সাহসিকতা ও ত্যাগ স্মরণ করা হয়। তাদের নিরলস পরিশ্রম ও ত্যাগের মাধ্যমেই আমরা নিরাপদে বাস করতে পারি।
  • প্যারেড অনুষ্ঠান: দেশের বিভিন্ন স্থানে প্যারেড ও অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
  • আলোচনা সভা কর্মশালা: জাতীয় নিরাপত্তার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা সভা ও কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
  • সচেতনতামূলক প্রচারণা: জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ে জনগণকে সচেতন করার জন্য বিভিন্ন প্রচারণা চালানো হয়।

জাতীয় নিরাপত্তা কেবলমাত্র সরকারের দায়িত্ব নয়, বরং এটি সকল নাগরিকের দায়িত্ব।

এই দিনটি বিভিন্নভাবে পালিত হয় :
  • সারাদেশে প্যারেড ও অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
  • জাতীয় নিরাপত্তার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা সভা ও কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
  • জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ে জনগণকে সচেতন করার জন্য বিভিন্ন প্রচারণা চালানো হয়।
কিছু উপায় :
  • সচেতন থাকা জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ে।
  • নিরাপত্তার বিষয়ে পরিবার ও বন্ধুদের সাথে আলোচনা করা।
  •  যেকোনো সন্দেহজনক বিষয় কর্তৃপক্ষকে জানানো।
  • জাতীয় রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া।

আসুন, জাতীয় নিরাপত্তায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করি আমরা সকলে মিলে

Read More – CLICK HERE

1 COMMENT

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here